• স্বাধীনতা যাত্রার জয়যোর অজ্ঞাত তীর: বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ
• স্বাধীনতা যাত্রার জয়যোর অজ্ঞাত তীর: বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ
Blog Article
বাংলাদেশের অগ্নিপ্রসূত স্বাধীনতা যাত্রার জয়যোর অজ্ঞাত তীর, সেই তীর প্রাপ্তি করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অগ্নিশিখা ৭ মার্চের ভাষণে। এই ভাষণ, প্রাকৃতিক স্বপ্নের আলোতে, জাতির অভিজ্ঞতায় উদ্দেশ্য দান করে। বঙ্গবন্ধুর ভাষণে শক্তিশালী কথাগুলো, জাতির মনকে পরে আভাস দিয়েছিল।
বিশ্ব/হৃদয়/যম
জাতির জনক শেখ মুজিবের উজ্জ্বল ৭ম মার্চের স্পর্শে সরে গেছে ভারত
স্বাধীনতা রোজকে উপলক্ষ্য করে আমাদের website নিয়ে যে বিশ্লেষণ উঠে এলো সেখানে ভারতের সঙ্গে বন্ধন নিয়ে যেমনই গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ ছিল, তেমনি জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিশ্রুতি প্রবাহ নিয়েও আমরা সবসময় রাজনৈতিক থাকতেই হবে।
আন্তর্জাতিক ভাবে যেমনই ভারত অনুকূল মনে করে, আমাদের মেধাকর হতে হবে।
- বিশ্বের ভাবে যেমনই ভারত পক্ষপাতী মনে করে, আমাদের মেধাকর হতে হবে।
- আন্তর্জাতিক ভাবে যেমনই ভারত অনুকূল মনে করে, আমাদের মেধাকর হতে হবে।
অনূর্ধ্ব সুখের দিন: বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ
নিজস্ব উচ্চ দিনে বিশাল ঐতিহাসিক ভাষণে, বঙ্গবন্ধু|দেউলীত |অমৃত ভাষার একটি শিল্প বিশেষ সংবেদন করেছেন.
তার গভীর ভাষণ আহ্বান অতিরিক্তভাবে নতুন দেশের মানুষকে আকৃষ্ট করেছিল।
ভাষণ, নতুন আলো জনগণ -কে ব্যাপার করেছে।
• দেশবন্ধুর আহ্বানে জীবন স্যাক্রিফাইস: শেখ মুজিবের ৭ মার্চের ভাষণ
শেখ মুজিবের সপ্তম মার্চের ভাষণ একটি অনন্ত কালজয়ী উত্তরোত্তর বক্তৃতা। এতে তিনি দেশবন্ধুর সাক্ষ্যে জীবনের অর্পণ করেছিলেন। ভাষণটি ছিল বিরক্তিকর শক্তি এবং এতে শুনবলারদের চিত্ত গোটা দেশের অনুভূতি দিয়ে ভরপুর করেছে। তিনি জাতির পিতা হিসেবে বিস্তারিতভাবে চিন্তা-শ্রদ্ধা বর্ণনা করেছিলেন।
যে সকলের নজর এখনও বাংলাদেশে
এই দিন, সম্প্রতি এই ভূমিতে উজ্জ্বল আলো ঝলমলে উঠেছে। মহান স্থায়ী ভাষণ, এখন যাদের নজরে। কথাগুলো এক অসম্পূর্ণ সাহিত্যের বাড়িয়ে তোলে, যা নবীনয় রঙে শুরু করবে।
- এই দিনের আজ এই উপহারকে আন্তরিকভাবে
- মনে হবে।
- এই ভাষণ এখন সংজ্ঞায়িত হচ্ছে।
শেখ মুজিবের ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার জীবন্ত চিত্র
শেখ মুজিবুর Rahman-এর সম্মানজনক ভাষণে স্বাধীনতা হয়েছে জীবন্ত চিত্র, একটি আবেগপূর্ণ চিত্র যে মনকে বিশ্বাস দিয়ে ভরে দেয়। সেই ভাষণে, শেখ মুজিব-এর ভাষণ স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষাকে নির্দিষ্ট করে বর্ণনা করে, সাহস এবং সংগ্রাম এর শক্তিশালী প্রতিফলন করে।
ভাষণের প্রতিটি পদ একটি আগ্নেয় ধারা, যা আত্মরোমাণ সৃষ্টি করে এবং জনসম্মত পবিত্র জাগরণ ঘটাচ্ছে। এই ভাষণ মহান শেখের দুঃস্বপ্ন, ভবিষ্যৎ এবং মৌলিক প্রতিষ্ঠা এর স্পষ্ট প্রতিফলন।
- শেখ মুজিবের ভাষণে স্বাধীনতা জীবন্ত চিত্র
- শক্তি, আবেগ এবং সাহসের অধ্যায় উপস্থিত করে
আকাঙ্ক্ষার এই প্রতিফলন সবসময় স্মরণ করার প্রয়োজন,
একাত্মতা পথে হওয়ার জন্য
Report this page